সুরমার ঢেউ সংবাদ :: হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বানিয়াচং উপজেলার নাগুড়া ফার্মে (হবিগঞ্জ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট) স্থাপিত হলে সরকারের অন্ততঃ ৫শ’ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। এখানে যে অবকাঠামো রয়েছে তাতে এখনই শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব। এছাড়া, এ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রায় সাড়ে ৮৬ একর জমি ছাড়াও আরও প্রায় সাড়ে ২৪ একর সরকারি জমি রয়েছে এখানে। শুধু তাই নয়, এখানে যে জমিটুকু অধিগ্রহণ করতে হবে তার বাজারমূল্যও জেলা সদরের যেকোন জমির চেয়ে কম। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবনা মূলত এ গবেষণা কেন্দ্রটিকে কেন্দ্র করেই করা হয়েছিল।
সংসদ সদস্য এডভোকেট মো. আব্দুল মজিদ খান ২১ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে এমপি মজিদ খান বলেন, আইন অনুযায়ী এটি সদর উপজেলায় হবার কথা। আর, এতে কোন সমস্যাও নেই। কিন্তু, হবিগঞ্জ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে যদি বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয় তাহলে ভূমি অধিগ্রহণ ও অবকাঠামো বাবদ সরকারের অন্ততঃ ৫শ’ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। এসময় বানিয়াচং উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাশেম চৌধুরী ও ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা আক্তার এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।