ইশরাত জাহান চৌধুরী: মুজিববর্ষ ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে দেশবাসীকে শপথ বাক্য পাঠ করালেন বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নতুন প্রজন্মসহ সর্বস্তরের জনগণকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিখায় আলোকিত এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করার মহতী লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এই শপথ বাক্য পাঠ করান। বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে মৌলভীবাজার জেলা উক্ত শপথ বাক্য পাঠ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে।
জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মৌলভীবাজার জেলা স্টেডিয়াম থেকে সরাসরি সংযুক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে জেলার প্রায় ১৪হাজার মানুষ সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের শপথ গ্রহণ করেন। মৌলভীবাজার জেলা স্টেডিয়ামে বিকাল ৪.৩০মিনিটে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়ার নেতৃত্বে শপথ বাক্য পাঠ করেন মৌলভীবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মিছবাহুর রহমান, পৌরমেয়র মো. ফজলুর রহমান,
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) হাসান মোহাম্মদ নাসের রিকাবদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) সুদর্শন কুমার রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ জিয়াউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর) এ,বি,এম মুজাহিদুল ইসলাম পিপিএম সহ জেলার বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ অফিসার ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ, আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীবৃন্দ, চা শ্রমিকগণ, কৃষক-মৎস্যজীবীসহ সমাজের সকল শ্রেণি-পেশা-সর্বস্তরের মানুষ৷
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) হাসান মোহাম্মদ নাসের রিকাবদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) সুদর্শন কুমার রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ জিয়াউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর) এ,বি,এম মুজাহিদুল ইসলাম পিপিএম সহ জেলার বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ অফিসার ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ, আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীবৃন্দ, চা শ্রমিকগণ, কৃষক-মৎস্যজীবীসহ সমাজের সকল শ্রেণি-পেশা-সর্বস্তরের মানুষ৷
এছাড়া, সদর উপজেলা ব্যতীত বাকি ছয়টি উপজেলার ৬টি স্থানে বিপুল সংখ্যক লোক এই শপথ গ্রহণে অংশগ্রহণ করে৷ জেলার ৬৭টি ইউনিয়নের ৬৭টি স্থানেও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷